মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বরিশালের নতুন জেলা প্রশাসক খায়রুল আলম সুমন বরিশালের নতুন বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোতে ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশকে যা করতে হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে ভাঙচুর-আগুন, ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ‘জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারীরা গণঅভ্যুত্থান ও জনগণ থেকে ছিটকে গেছে’ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন যেসব নেতা জুলাই সনদ স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক নেতারা জুলাই সনদের দিকনির্দেশনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে : আলী রীয়াজ গণঅভ্যুত্থানের ফসল ‘জুলাই সনদ’, নবজন্মের পথে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস ক্যান্সার দূরে রাখার ৬ উপায়

বরিশালে পুলিশের বিশেষ ভূমিকায় রক্ষা পেল যুবক

রিপোর্টারের নাম / ১৪১ টাইম ভিউ
হালনাগাদ : বুধবার, ১১ নভেম্বর, ২০২০

বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালী মডেল থানা পুলিশের বিশেষ ভূমিকায় মামলা থেকে রক্ষা পেলেন যুবক। জানা যায়, কোতয়ালী থানাধীন নানীবুড়ি পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তা টিএস আই বারেক হাওলাদারের নেতৃত্বে ৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় কোর্ট মসজিদ এর সামনে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

 

এ সময় দুই যুবককে ৭ পিচ ইয়াবাসহ তাদের আটক করা হয়। আটকের পরই পুলিশেরই সন্দেহ হয় যে বিষয়টি সন্দেহজনক।

 

 

টি এস আই বারেক সাংবাদিকদের জানান, একটি ফোন নাম্বার থেকে কল করে তাদের জানানো হয় দুই যুবক ইয়াবা বহন করছে। এমন গোপন সংবাদের সূত্র ধরে অভিযান চালিয়ে রিপন (২৫) ও ছদ্মনাম রাসেদ (২৮) নামে দুই জনকে তল্লাশি করে তাদের বহনকৃত মটরবাইকের সীটের নিচ থেকে ৭ পিছ ইয়াবা সহ গ্রেফতার করা হয়।

 

 

পরে জিজ্ঞেসা বাদে জানা যায়, ওই দুই যুবক কোন মাদকের সাথে সম্পৃক্ত নেই। তাদেরকে পূর্বের শত্রুতার জের ধরে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। তাছাড়া দুই যুবকের বিরুদ্ধে স্থানীয়রা ভালো বলেছে। পরবর্তীতে বিষয়টি সন্দেহ হলে কোতয়ালী মডেল থানায় তাদের হস্থান্তর করা হয়।

 

 

এদিকে পুলিশ আরো জানান,পরবর্তীতে সূত্রে টিএসআই বারেক একাধিক বার ওই গোপন নাম্বারটিতে কল দিলে রিসিভ না করায় সন্দেহ হয় এবং ফোনটি বন্ধ করে রাখেন।

 

পরে কোতয়ালী থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত আসাদুজ্জামান ও সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) রাসেল এবং অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার(এডিসি) জাকারিয়া রহমান এর বিশেষ ভুমিকায় তদন্তকালে বেরিয়ে আসে আরো চাঞ্চল্যকর তথ্য।যা পরিকল্পিত ভাবে ওই দুই যুবকে ফাঁসানোর জন্য একটি চক্র উঠেপরে লেগেছে।

 

 

এবিষয় কোতয়ালী মডেল থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত আসাদুজ্জামান বলেন, সোর্স ওই যুবকটিকে ফাঁসানোর জন্য একটি নাটক তৈরি করে ছিলো। কোন নিরীহ লোক পুলিশদ্বারা হয়রানীর শিকার হবে না।

 

বিষয় প্রথমে শুনেয়ই আমার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আমার সন্দেহ হয়। পরে তদন্ত করে দেখা যায় ছেলেটি নির্দোষ। আমরা ওই অজ্ঞাতনামা সোর্স ব্যক্তিটিকে খুঁজতেছি। সোর্সের বিরুদ্ধে আইন কানুন ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

 

তাছাড়া পুলিশের এমন ভূমিকা ও সু -নিদিষ্ট তদন্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন নগরবাসী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর