মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বরিশালের নতুন জেলা প্রশাসক খায়রুল আলম সুমন বরিশালের নতুন বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোতে ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশকে যা করতে হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে ভাঙচুর-আগুন, ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ‘জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারীরা গণঅভ্যুত্থান ও জনগণ থেকে ছিটকে গেছে’ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন যেসব নেতা জুলাই সনদ স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক নেতারা জুলাই সনদের দিকনির্দেশনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে : আলী রীয়াজ গণঅভ্যুত্থানের ফসল ‘জুলাই সনদ’, নবজন্মের পথে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস ক্যান্সার দূরে রাখার ৬ উপায়

লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রফিক-উল হক

রিপোর্টারের নাম / ১৭০ টাইম ভিউ
হালনাগাদ : বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হককে আদ-দ্বীন হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তার অবস্থা এখন জটিল বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির মহাপরিচালক ডা. নাহিদ ইয়াসমিন।

বুধবার (২১ অক্টোবর) তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘স্যারের অবস্থা মঙ্গলবার রাত থেকে খারাপের দিকে যায়। অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। তাৎক্ষণিক তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি সেখানে আছেন। পরে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তার অবস্থা ক্রিটিক্যাল। তবে তিনি সাড়া দিচ্ছেন।’

শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে রাজধানীর মগবাজারে অবস্থিত আদ-দ্বীন হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন ছিলেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। গত শনিবার তিনি কিছুটা সুস্থবোধ করলে সকালের দিকে রিলিজ নিয়ে বাসায় ফিরে যান। কিন্তু দুপুরের পরপরই ফের তাকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে।

আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক (৮৫) অসুস্থ হয়ে পড়লে গত ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় আদ-দ্বীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গেছে, রক্তশূন্যতা, ইউরিন সমস্যাসহ বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছেন তিনি। তিনি ডাক্তার রিচমন্ড রোল্যান্ড গোমেজের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এর আগে গত জুনে ডায়াবেটিস কমে যাওয়ায় শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তখনও আদ-দ্বীন হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন। তখন তিনি পল্টনের বাসায় অবস্থান করেই চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠেন।

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ১৯৩৫ সালের ২ নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে একই বছরের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ছিলেন রাষ্ট্রে ষষ্ঠ প্রধান আইন কর্মকর্তা (অ্যাটর্নি জেনারেল)। ২০১৭ সালে বাম পায়ের হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর থেকে তার চলাফেরা সীমিত হয়ে পড়ে। এ কারণে তিনি স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারেন না।

বয়োবৃদ্ধ খ্যাতিমান মানুষটির বিছানায় শুয়েই দিনের অধিকাংশ সময় কাটে। চলাফেরা করতে হুইল চেয়ার আর কর্মচারীরাই তার সঙ্গী। কয়েক বছর ধরে তিনি নিয়মিত কোর্টে আসতে পারেননি না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর