বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বরিশালের নতুন জেলা প্রশাসক খায়রুল আলম সুমন বরিশালের নতুন বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোতে ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশকে যা করতে হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে ভাঙচুর-আগুন, ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ‘জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারীরা গণঅভ্যুত্থান ও জনগণ থেকে ছিটকে গেছে’ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন যেসব নেতা জুলাই সনদ স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক নেতারা জুলাই সনদের দিকনির্দেশনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে : আলী রীয়াজ গণঅভ্যুত্থানের ফসল ‘জুলাই সনদ’, নবজন্মের পথে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস ক্যান্সার দূরে রাখার ৬ উপায়

উখিয়ার ওসি মর্জিনাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে কলেজছাত্রীর মামলা

রিপোর্টারের নাম / ২২৪ টাইম ভিউ
হালনাগাদ : বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০

কক্সবাজারের উখিয়া থানার ওসিসহ চার পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগে আদালতে মামলা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এ মামলাটি করেছেন একজন কলেজছাত্রী।

আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আসামিরা হলেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্জিনা আকতার, কনস্টেবল মো. সুমন, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল ইসলাম ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. শামীম।

মামলার বাদী ওই কলেজছাত্রী মহেশখালী উপজেলার বাসিন্দা।  তিনি কক্সবাজারের একটি কলেজের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট একরামুল হুদা।

এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, কনস্টেবল মো. সুমনের (বর্তমানে রাঙামাটি পুলিশ সুপার কার্যালয়ে কর্মরত) সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ওই কলেজছাত্রীর। এ সুবাদে বিয়ের কাবিনের কথা বলে গত ৭ জুলাই দুপুরের দিকে রামুর খুনিয়াপালং চেকপোস্ট সংলগ্ন সুমনের কক্ষে নিয়ে যায়। কাজী আসার অপেক্ষার অজুহাতে কক্ষে বসিয়ে রাখে। পরে ধর্ষণ করে। এরপর চেকপোস্টের পার্শ্ববর্তী একটি দোকানে বসিয়ে রেখে জরুরি কাজের কথা বলে পালিয়ে যায়। অবশেষে রাত ১১টার দিকে বিষয়টি অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে ফোনে জানান ভিকটিম। তাঁর কথামত উখিয়া থানায় গেলে ভিকটিমকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেন ওসি মর্জিনা আকতার। এরপর অভিযুক্ত ওসিসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় তাঁকে থানার একটি কক্ষে আটকিয়ে রেখে ব্যাপক মারধর ও নির্যাতন চালানো হয়। এমনকি পায়ে রশি ও পরনের হিজাব দিয়ে চোখ বেঁধে একটি কক্ষে ঢুকিয়ে রাখারও অভিযোগ আনেন ভিকটিম। মামলার আরজির সঙ্গে নির্যাতনের কিছু ছবিও যোগ করেন ওই কলেজছাত্রী।

এ ব্যাপারে মামলার বিষয়ে জানতে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মর্জিনা আকতারকে (ওসি) মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর