শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বরিশালের নতুন জেলা প্রশাসক খায়রুল আলম সুমন বরিশালের নতুন বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোতে ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশকে যা করতে হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে ভাঙচুর-আগুন, ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ‘জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারীরা গণঅভ্যুত্থান ও জনগণ থেকে ছিটকে গেছে’ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন যেসব নেতা জুলাই সনদ স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক নেতারা জুলাই সনদের দিকনির্দেশনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে : আলী রীয়াজ গণঅভ্যুত্থানের ফসল ‘জুলাই সনদ’, নবজন্মের পথে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস ক্যান্সার দূরে রাখার ৬ উপায়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ইউজিসির সতর্কতা

রিপোর্টারের নাম / ২১৪ টাইম ভিউ
হালনাগাদ : বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২

বেসরকারি তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সচেতন করতে জনস্বার্থে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা। মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) ইউজিসির ওয়েবসাইটে এই গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে এবং অভিভাবক-ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জ্ঞাতার্থে ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার বর্তমান অবস্থা তুলে ধরা হলো।

ইবাইস ইউনিভার্সিটি

বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোনো ক্যাম্পাস ও ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্বন্দ্ব ও আদালতে একাধিক মামলা বিদ্যমান। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চ্যান্সেলর তথা রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কেউ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কোনো পদেই আইন অনুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে বৈধ কর্তৃপক্ষ নেই।

বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় এটির সব একাডেমিক প্রোগ্রাম বৈধতা হারিয়েছে। ২০১০ সালের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ১৭ ও ১৯ ধারা অনুযায়ী, বৈধ সিন্ডিকেট এবং একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও এর ফল এবং একাডেমিক সনদের আইনগত বৈধতা নেই।

আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লিখিত ঠিকানায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী ফ্লোর স্পেস, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো কোনোরূপ সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চ্যান্সেলর তথা রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার পদে কেউ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কোনো পদেই আইন অনুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই।

ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে বৈধ কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় সব একাডেমিক প্রোগ্রাম বৈধতা হারিয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ১৭ এবং ১৯ অনুযায়ী, বৈধ সিন্ডিকেট এবং একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি, পরীক্ষা ও এর ফল এবং একাডেমিক সনদের আইনগত বৈধতা নেই।

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। যে ভবনের পঞ্চম তলায় দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার কার্যক্রম পরিচালিত হতো, দুই মাস আগে ভবন কর্তৃপক্ষ সেখানে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। একইসঙ্গে সব ধরনের ইউটিলিটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। ইউনিভার্সিটির মালামাল বের করে দিয়েছে।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। বর্তমান বোর্ড অব ট্রাস্টির সদস্যদের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কমিশনে পাওয়া গেছে। কমিশন থেকে অদ্যাবধি দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চ্যান্সেলর তথা রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কেউ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কোনো পদেই আইন অনুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে বৈধ কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় সব অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রাম বৈধতা হারিয়েছে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ১৭ ও ১৯ ধারা অনুযায়ী, বৈধ সিন্ডিকেট এবং একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও এর ফল এবং একাডেমিক সনদের আইনগত বৈধতা নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর