শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বরিশালের নতুন জেলা প্রশাসক খায়রুল আলম সুমন বরিশালের নতুন বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোতে ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশকে যা করতে হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে ভাঙচুর-আগুন, ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ‘জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারীরা গণঅভ্যুত্থান ও জনগণ থেকে ছিটকে গেছে’ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন যেসব নেতা জুলাই সনদ স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক নেতারা জুলাই সনদের দিকনির্দেশনা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে : আলী রীয়াজ গণঅভ্যুত্থানের ফসল ‘জুলাই সনদ’, নবজন্মের পথে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস ক্যান্সার দূরে রাখার ৬ উপায়

বরিশাল নগরীতে অপরাধী শনাক্ত করবে ফেস ডিটেক্টর সফটওয়্যার

রিপোর্টারের নাম / ২০৭ টাইম ভিউ
হালনাগাদ : শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২১

বরিশাল নগরীতে অপরাধীদের শনাক্ত করবে পুলিশের ক্যামেরা। নগরজুড়ে সিসি ক্যামেরা বসানোর পাশাপাশি চালু করা হয়েছে ফেস ডিটেক্টর সফটওয়্যার। চিহ্নিত অপরাধীরা ক্যামেরার আওতায় আসলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা জানান দেবে পুলিশ কন্ট্রোল রুমে।

বরিশাল নগরীর ২২৫টি পয়েন্টে সিসিটিভি, ৮টি ফেস ডিটেকশন ও ৩টি ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলের পিটিজেড ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এতে ২৪ ঘণ্টায় নজরদারিতে নগরী। ৯ সদস্যের প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের দিয়ে গঠন করা হয়েছে কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার।

অপরাধ দমন ও সংঘটিত ঘটনার তথ্য উদঘাটনসহ চিহ্নিত অপরাধী মহানগরীতে ঢুকলেই সংকেত আসছে পুলিশের এই দপ্তরে।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মো. রাসেল ‍জানান, আমাদের কন্ট্রোল সেন্টার প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশই ছিল বরিশাল নগরীকে নিরাপদ রাখা এবং অপরাধীদের গমনাগমনকে যাতে নিয়ন্ত্রণ করা। মূলত মানুষ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজট, চুরি, ছিনতাই, সামাজিক অপরাধসহ নানা দুর্ঘটনা নাগরিকদের বিপাকে ফেলছে। এসব ঠেকাতেই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মাঠে নেমেছে নগর পুলিশ।

অপরাধ দমনে সুধী সমাজ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও কারো ব্যক্তি স্বাধীনতা যেন ক্ষুণ্ণ না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দিয়েছেন বরিশাল সনাকের সভাপতি প্রফেসর শাহ সাজেদা।

এ বিষয়ে নগর পুলিশ বলছে, বরিশালে কেউ এখন আর অপরাধ করে পার পাবে না। অসংগতি যেখানেই ঘটুক, মুহূর্তেই সেখানে হাজির হবে পুলিশ।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এটার মাধ্যমে কিন্তু আমরা অপরাধীদের যেমন করে চিহ্নিত করে ধরতে পারি আবার অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে ডেটারেন্ট হিসেবে কাজ করে।

এরই মধ্যে এই প্রকল্পে ছিনতাইয়ের নাটক, চুরি, সড়ক দুর্ঘটনাসহ অর্ধ শতাধিক রহস্য উন্মোচন হয়েছে। অপরাধ দমনে ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে শিগগিরই আরও ৫০০ স্থান এমন প্রযুক্তির আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর